গত ৫ ও ৬ মে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নিহতের বিষয়ে গতকাল কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় যেসব প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তাকে ‘পরস্পরবিরোধী, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর’ বলে মন্তব্য করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’।
গতকাল এক বিবৃতিতে অধিকার বলেছে, প্রাথমিক তথ্য অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে অধিকারের তৈরি নিহত ব্যক্তিদের তালিকার বাইরে অনেক নামই পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনকি অধিকারের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে যে তিনজন জীবিত আছে বলে দাবি করা হয়েছে, তাদের নাম অধিকারের তালিকায় নেই।
অধিকার পরিচালক এএসএম নাসিরউদ্দিন এলান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘৩০ আগস্ট কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত ৫ ও ৬ মে ২০১৩ হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় অধিকারের প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানে ৬১ জন নিহতের তালিকা সম্পর্কে যে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে, তা অধিকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অধিকার পরস্পরবিরোধী, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করছে।’
অধিকার বলছে, তারা জাতিসংঘ এবং চারটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনকে নিহত লোকজনের প্রাথমিক তালিকা সরবরাহ করেছে। এসব সংগঠনকে সুষ্ঠু ও সংবেদনশীল তদন্তের মাধ্যমে বিভ্রান্তি দূর করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পাশাপাশি অধিকার সরকারের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করার এবং অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খানের মুক্তি দাবি করেছে।
উল্লেখ্য, গত ১০ জুন অধিকার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হেফাজতের ওপর ৫ ও ৬ মে নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তি প্রয়োগে অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে। তবে হেফাজতে ইসলাম বলেছে, তারা দু’শতাধিক নিহত ব্যক্তির তথ্য জানতে পেরেছে।
এ ঘটনার জেরে অধিকার সম্পাদক বরেণ্য মানবাধিকার সংগঠক আদিলুর রহমান খান শুভ্রকে গত ১২ আগস্ট গ্রেফতার করে সরকার।
গতকাল এক বিবৃতিতে অধিকার বলেছে, প্রাথমিক তথ্য অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে অধিকারের তৈরি নিহত ব্যক্তিদের তালিকার বাইরে অনেক নামই পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনকি অধিকারের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে যে তিনজন জীবিত আছে বলে দাবি করা হয়েছে, তাদের নাম অধিকারের তালিকায় নেই।
অধিকার পরিচালক এএসএম নাসিরউদ্দিন এলান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘৩০ আগস্ট কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত ৫ ও ৬ মে ২০১৩ হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় অধিকারের প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানে ৬১ জন নিহতের তালিকা সম্পর্কে যে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে, তা অধিকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অধিকার পরস্পরবিরোধী, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করছে।’
অধিকার বলছে, তারা জাতিসংঘ এবং চারটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনকে নিহত লোকজনের প্রাথমিক তালিকা সরবরাহ করেছে। এসব সংগঠনকে সুষ্ঠু ও সংবেদনশীল তদন্তের মাধ্যমে বিভ্রান্তি দূর করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পাশাপাশি অধিকার সরকারের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করার এবং অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খানের মুক্তি দাবি করেছে।
উল্লেখ্য, গত ১০ জুন অধিকার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হেফাজতের ওপর ৫ ও ৬ মে নিরাপত্তা বাহিনীর শক্তি প্রয়োগে অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে। তবে হেফাজতে ইসলাম বলেছে, তারা দু’শতাধিক নিহত ব্যক্তির তথ্য জানতে পেরেছে।
এ ঘটনার জেরে অধিকার সম্পাদক বরেণ্য মানবাধিকার সংগঠক আদিলুর রহমান খান শুভ্রকে গত ১২ আগস্ট গ্রেফতার করে সরকার।