হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর দারুল উলুম হাটহাজারীর মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফী সরকারের প্রতি মিথ্যা প্রচারণা এবং জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে ‘এখনও সময় আছে দেশ ও জাতির স্বার্থে হেফাজতের ১৩ দফা দাবি মেনে নিন’ বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।
সম্প্রতি কিছু পত্রপত্রিকা ও ব্যক্তিবিশেষের হেফাজতে ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের সমালোচনা করে গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
বিবৃতিতে কাউকে বহিষ্কার ও সংগঠনে যুক্ত করার ব্যাপারে কোনো
আলোচনাই হয়নি উল্লেখ করে হেফাজতের আমির ‘নাস্তিক্যবাদী ও তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে কেউ কেউ ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদি জনতার বর্তমান মজবুত ঐক্যে ফাটল ধরনোর ঘৃণ্য প্রয়াসে লিপ্ত হয়েছে’ বলে দাবি করেন। একইসঙ্গে এটা চরম অগ্রহণযোগ্য ও নিন্দনীয় বলেও তিনি বিবৃতিতে মন্তব্য করেন।
এতে হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অদ্যাবধি সংগঠনের সব কর্মসূচি এবং তত্পরতা তার পূর্ণ অবগতি ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে বলে দাবি করেন। কেন্দ্রীয় কোনো কর্মসূচিই তার অগোচরে পরিচালিত হয়নি বলেও এতে তিনি উল্লেখ করেন।
বিবৃতিতে তিনি ওলামা-মাশায়েখ ও মুসলমানরা কখনও জেল-জুলুম এবং অন্যায়ের কাছে মাথানত করতে জানে না উল্লেখ করে বলেন, আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শান্তিময় পরকালীন জীবনের লক্ষ্য নিয়েই তারা পরিচালিত হন। আর ইসলামের জন্য ত্যাগ ও শাহাদাতবরণ করাকে তারা পরম সাফল্য মনে করে থাকেন।
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির কোনো নেতাকর্মীই আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে নেই দাবি করে হেফাজতের আমির বিবৃতিতে আরও বলেন, ৫ মে শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশ এবং অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ও বিবৃতির মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা জাতির সামনে আমি বার বার তুলে ধরেছি।
বিবৃতিতে তিনি সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য নেতাকর্মী এবং তৌহিদি জনতার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, হেফাজতের নাম ও পদবি ব্যবহার করে রাজনীতিসংশ্লিষ্ট দ্বন্দ্ব, বিভেদ তৈরি ও ঐক্যবিরোধী কোনো বক্তব্য বা তত্পরতা কারও কাছ থেকে প্রকাশ পেলে তাত্ক্ষণিকভাবে তাকে সতর্ক করতে হবে। এরপরও নিবৃত্ত না হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ইসলাম ও মুসলমানদের বর্তমান সঙ্কটময় সময়ে যারাই এমন অপতত্পরতায় জড়িত হবে, তারা ঘৃণিত ও প্রত্যাখ্যাত হবে বলে বিবৃতিতে হেফাজতের আমির হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
হেফাজতের নাম ও পদবি ব্যবহার করে বক্তব্য দেয়ার সময় নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়ে দলের আমির বিবৃতিতে আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম ঈমান-আকিদাভিত্তিক একটি আধ্যাত্মিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন। আমরা জোরালোভাবে স্পষ্ট করেছি যে, এ সংগঠন গদি ও ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় কখনও শামিল হবে না।
বিবৃতিতে হেফাজত আমির আরও বলেন, বর্তমানে নাস্তিক্যবাদী এবং তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা আত্মরক্ষার জন্য ওলামা-মাশায়েখ ও তৌহিদি জনতার মধ্যে বিভেদ আর অনৈক্য তৈরি করার জন্য ষড়যন্ত্রমূলক নানা অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। মহান আল্লাহর রহমতে তাদের এই অপচেষ্টাও ব্যর্থ হবে।
তিনি বর্তমানে দেশের অসহনীয় পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এত বেশি মিথ্যাচার হচ্ছে যে, সাধারণ জনগণ সত্য উদ্ঘাটনে চরম বিভ্রান্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ৫ মে শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে ঘুমন্ত ও জেকেররত অভুক্ত তৌহিদি জনতার ওপর বর্বরোচিত হামলার জন্য কোনো নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন হয় না। অথচ এই অপতত্পরতার কথা কেউ প্রকাশ করলে তাকে নাজেহাল ও নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। এমনকি শাপলা চত্বরের শহীদ পরিবারের সদস্যরাও এ থেকে মুক্ত নন। অপরাধী নয়, বরং অপরাধ উদ্ঘাটনকারীই আজ রাষ্ট্রীয় হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
তিনি এ পর্যায়ে মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের নির্বাহী পরিচালক আদিলুর রহমান ও আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের নাম উল্লেখ করেন। তিনি সরকারের প্রতি মিথ্যা প্রচারণা বন্ধ করে ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরের গণহত্যা এবং কোরআন পোড়ানোর ঘটনার নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তিদানের আহ্বান জানান।
একইসঙ্গে তিনি অবিলম্বে নারায়ণগঞ্জসহ সারাদেশে গ্রেফতার করা মাদরাসা পরিচালক, ওলামা-মাশায়েখ ও খতিব-ইমামকে মুক্তি দেয়া এবং হেফাজত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
হেফাজত আমিরের সঙ্গে মীর নাছিরের সাক্ষাত্ : এদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা আহমদ শফীকে দেখতে গতকাল সকালে দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় যান বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন।
তিনি এ সময় হেফাজতে ইসলামের অসুস্থ আমিরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন এবং তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এ সময় হেফাজত আমির ইসলামকে প্রকৃত শান্তি ও সাম্যের ধর্ম বলে উল্লেখ করে বলেন, ইসলামের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে। যেখানেই গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নামে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে, সেখানেই ইসলামের ঘাঁটি আরও শক্তিশালী হচ্ছে।
মুসলমানদের ঈমান ও আকিদা রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ইসলামকে ধ্বংস করার কোনোপ্রকার চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র সফল হবে না। কঠোর ঈমানি শক্তি নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে ইসলামী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই। পরে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বিএনপি নেতা এসএম নাজিম উদ্দিন, হেফাজতে ইসলাম নেতা শফিউল আজম, শাহজাদা আনাছ মাদানী, হাছান মাস্টার, জিএম সাইফুল, ছাত্রদল নেতা মো. সালাউদ্দিন আলী, মো. নাছির উদ্দিন, ইরফান উদ্দিন রাফিসহ স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি কিছু পত্রপত্রিকা ও ব্যক্তিবিশেষের হেফাজতে ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বক্তব্যের সমালোচনা করে গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
বিবৃতিতে কাউকে বহিষ্কার ও সংগঠনে যুক্ত করার ব্যাপারে কোনো
আলোচনাই হয়নি উল্লেখ করে হেফাজতের আমির ‘নাস্তিক্যবাদী ও তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে কেউ কেউ ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদি জনতার বর্তমান মজবুত ঐক্যে ফাটল ধরনোর ঘৃণ্য প্রয়াসে লিপ্ত হয়েছে’ বলে দাবি করেন। একইসঙ্গে এটা চরম অগ্রহণযোগ্য ও নিন্দনীয় বলেও তিনি বিবৃতিতে মন্তব্য করেন।
এতে হেফাজতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অদ্যাবধি সংগঠনের সব কর্মসূচি এবং তত্পরতা তার পূর্ণ অবগতি ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে বলে দাবি করেন। কেন্দ্রীয় কোনো কর্মসূচিই তার অগোচরে পরিচালিত হয়নি বলেও এতে তিনি উল্লেখ করেন।
বিবৃতিতে তিনি ওলামা-মাশায়েখ ও মুসলমানরা কখনও জেল-জুলুম এবং অন্যায়ের কাছে মাথানত করতে জানে না উল্লেখ করে বলেন, আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শান্তিময় পরকালীন জীবনের লক্ষ্য নিয়েই তারা পরিচালিত হন। আর ইসলামের জন্য ত্যাগ ও শাহাদাতবরণ করাকে তারা পরম সাফল্য মনে করে থাকেন।
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটির কোনো নেতাকর্মীই আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে নেই দাবি করে হেফাজতের আমির বিবৃতিতে আরও বলেন, ৫ মে শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশ এবং অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন ও বিবৃতির মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা জাতির সামনে আমি বার বার তুলে ধরেছি।
বিবৃতিতে তিনি সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য নেতাকর্মী এবং তৌহিদি জনতার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, হেফাজতের নাম ও পদবি ব্যবহার করে রাজনীতিসংশ্লিষ্ট দ্বন্দ্ব, বিভেদ তৈরি ও ঐক্যবিরোধী কোনো বক্তব্য বা তত্পরতা কারও কাছ থেকে প্রকাশ পেলে তাত্ক্ষণিকভাবে তাকে সতর্ক করতে হবে। এরপরও নিবৃত্ত না হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ইসলাম ও মুসলমানদের বর্তমান সঙ্কটময় সময়ে যারাই এমন অপতত্পরতায় জড়িত হবে, তারা ঘৃণিত ও প্রত্যাখ্যাত হবে বলে বিবৃতিতে হেফাজতের আমির হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
হেফাজতের নাম ও পদবি ব্যবহার করে বক্তব্য দেয়ার সময় নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়ে দলের আমির বিবৃতিতে আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম ঈমান-আকিদাভিত্তিক একটি আধ্যাত্মিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন। আমরা জোরালোভাবে স্পষ্ট করেছি যে, এ সংগঠন গদি ও ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতায় কখনও শামিল হবে না।
বিবৃতিতে হেফাজত আমির আরও বলেন, বর্তমানে নাস্তিক্যবাদী এবং তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা আত্মরক্ষার জন্য ওলামা-মাশায়েখ ও তৌহিদি জনতার মধ্যে বিভেদ আর অনৈক্য তৈরি করার জন্য ষড়যন্ত্রমূলক নানা অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। মহান আল্লাহর রহমতে তাদের এই অপচেষ্টাও ব্যর্থ হবে।
তিনি বর্তমানে দেশের অসহনীয় পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এত বেশি মিথ্যাচার হচ্ছে যে, সাধারণ জনগণ সত্য উদ্ঘাটনে চরম বিভ্রান্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ৫ মে শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে ঘুমন্ত ও জেকেররত অভুক্ত তৌহিদি জনতার ওপর বর্বরোচিত হামলার জন্য কোনো নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন হয় না। অথচ এই অপতত্পরতার কথা কেউ প্রকাশ করলে তাকে নাজেহাল ও নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। এমনকি শাপলা চত্বরের শহীদ পরিবারের সদস্যরাও এ থেকে মুক্ত নন। অপরাধী নয়, বরং অপরাধ উদ্ঘাটনকারীই আজ রাষ্ট্রীয় হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
তিনি এ পর্যায়ে মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের নির্বাহী পরিচালক আদিলুর রহমান ও আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের নাম উল্লেখ করেন। তিনি সরকারের প্রতি মিথ্যা প্রচারণা বন্ধ করে ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরের গণহত্যা এবং কোরআন পোড়ানোর ঘটনার নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তিদানের আহ্বান জানান।
একইসঙ্গে তিনি অবিলম্বে নারায়ণগঞ্জসহ সারাদেশে গ্রেফতার করা মাদরাসা পরিচালক, ওলামা-মাশায়েখ ও খতিব-ইমামকে মুক্তি দেয়া এবং হেফাজত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
হেফাজত আমিরের সঙ্গে মীর নাছিরের সাক্ষাত্ : এদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা আহমদ শফীকে দেখতে গতকাল সকালে দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় যান বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন।
তিনি এ সময় হেফাজতে ইসলামের অসুস্থ আমিরের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন এবং তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এ সময় হেফাজত আমির ইসলামকে প্রকৃত শান্তি ও সাম্যের ধর্ম বলে উল্লেখ করে বলেন, ইসলামের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে। যেখানেই গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের নামে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে, সেখানেই ইসলামের ঘাঁটি আরও শক্তিশালী হচ্ছে।
মুসলমানদের ঈমান ও আকিদা রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ইসলামকে ধ্বংস করার কোনোপ্রকার চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র সফল হবে না। কঠোর ঈমানি শক্তি নিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে ইসলামী শক্তির ঐক্যের বিকল্প নেই। পরে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বিএনপি নেতা এসএম নাজিম উদ্দিন, হেফাজতে ইসলাম নেতা শফিউল আজম, শাহজাদা আনাছ মাদানী, হাছান মাস্টার, জিএম সাইফুল, ছাত্রদল নেতা মো. সালাউদ্দিন আলী, মো. নাছির উদ্দিন, ইরফান উদ্দিন রাফিসহ স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।