ইসলামের হেফাজতকারীদের কোনো অপশক্তি রুখতে পারবে না : আল্লামা শফী

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা আহমদ শফী বলেছেন, কেয়ামত পর্যন্ত ইসলামের হেফাজতকারীদের কোনো অপশক্তি রুখতে পারবে না। যারা কোরআন ও ইসলামের হেফাজতে নিয়োজিত থাকবেন তাদের মহান আল্লাহ হেফাজত করবেন।
তিনি গতকাল বিকালে হাটহাজারীর মীরেরখীল আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসার হাফেজে কোরআন সমাপ্তকারী ছাত্রদের মধ্যে দস্তারবন্দি প্রদান (সনদপত্র) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আল্লামা শফী আরও বলেন, এদেশের আলেম সমাজ ক্ষমতার লোভ করেন না। বরং যারা ক্ষমতায় থাকেন তারা যাতে ইসলাম ও মুসলমানদের স্বার্থবিরোধী কোনো আইন বা কর্মকাণ্ড না করেন তার জন্য আলেম সমাজ প্রতিবাদ করেন। তিনি হাফেজে কোরআন সমাপ্তকারীদের ইসলামি বলে বলীয়ান হওয়ার আহ্বান জানান।
আগামী দিনে মীর নাছির উদ্দিন যাতে হাটহাজারীর জনগণ ও ইসলামের খেতমত করতে পারেন এজন্য আল্লামা শাহ আহমদ শফী সবার কাছে দোয়া কামনা করেন। সভাপতির বক্তব্যে মীর মো. নাছির উদ্দিন বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান কোরআন, হাদিস শিক্ষা দেয় সেসব প্রতিষ্ঠানে ইসলামের আলোকবর্তিকা হিসেবে বিশ্বময় আলো ছড়াবে। কোরআন যিনি পড়ান এবং যিনি পড়েন তারা উভয়ই আল্লাহতালার প্রিয় বান্দা বলে উল্লেখ করে মীর নাছির উদ্দিন বলেন, কোরআন শিক্ষাদান সর্বশ্রেষ্ঠ পেশা। একমাত্র ধর্মীয় শিক্ষা ও অনুশাসন কঠোরভাবে পালনের মধ্য দিয়ে একজন সুনাগরিক হওয়া যায়।
আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসা প্রতিষ্ঠায় তার স্ত্রী মরহুমা ডালিয়া নাজনীনের অবদান ও উত্সাহ এবং প্রেরণার কথা উল্লেখ করে মীর নাছির বলেন, বাকি জীবনে আমি হাটহাজারীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ ধরনের ইসলামি প্রতিষ্ঠান, বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিষ্ঠানসহ যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।
অনুষ্ঠানে ২০ জন হেফজ কোরআন সমাপ্তকারীদের দস্তারবন্দি ও সনদ প্রদান করা হয়। অন্যদের মধ্যে বক্ততা করেন বাবুনগর মাদরাসার প্রধান পরিচালক মাওলানা মহিবুল্লা বাবুনগরী, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. সিদ্দিক আহম্মদ চৌধুরী, ড. হাসান মোহাম্মদ, ড. জাফর উল্লাহ তালুকদার, ড. প্রফেসর আল ফোরকান, আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নাজিমউদ্দিন, সাজ্জাদুল করিম, মাওলানা নোমান, মাওলানা শেখ আহম্মদ, মাওলানা জাহেদুল্লাহ, মাওলানা আবু নাছের, কস্ফারী আবদুল মালেক, মাওলানা ইব্রাহিম, মাওলানা মীর ইদ্রিছ, রাজনীতিবিদ সোলায়মান মঞ্জু, এমএ সবুর, জাকির হোসেন, এসএম নাজিমউদ্দিন, মো. আলম, অ্যাডভোকেট মাসুদুল আলম, আবুবক্কর সিদ্দিক বাবু, আবু সৈয়দ, রোজোয়ান নূর সিদ্দিক উজ্জ্বল, ছাত্রনেতা সালাউদ্দিন, প্রধান শিক্ষক সেলিম উদ্দিন রেজা, হাফেজ আরিফ উদ্দিন প্রমুখ।
তিনি গতকাল বিকালে হাটহাজারীর মীরেরখীল আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসার হাফেজে কোরআন সমাপ্তকারী ছাত্রদের মধ্যে দস্তারবন্দি প্রদান (সনদপত্র) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আল্লামা শফী আরও বলেন, এদেশের আলেম সমাজ ক্ষমতার লোভ করেন না। বরং যারা ক্ষমতায় থাকেন তারা যাতে ইসলাম ও মুসলমানদের স্বার্থবিরোধী কোনো আইন বা কর্মকাণ্ড না করেন তার জন্য আলেম সমাজ প্রতিবাদ করেন। তিনি হাফেজে কোরআন সমাপ্তকারীদের ইসলামি বলে বলীয়ান হওয়ার আহ্বান জানান।
আগামী দিনে মীর নাছির উদ্দিন যাতে হাটহাজারীর জনগণ ও ইসলামের খেতমত করতে পারেন এজন্য আল্লামা শাহ আহমদ শফী সবার কাছে দোয়া কামনা করেন। সভাপতির বক্তব্যে মীর মো. নাছির উদ্দিন বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান কোরআন, হাদিস শিক্ষা দেয় সেসব প্রতিষ্ঠানে ইসলামের আলোকবর্তিকা হিসেবে বিশ্বময় আলো ছড়াবে। কোরআন যিনি পড়ান এবং যিনি পড়েন তারা উভয়ই আল্লাহতালার প্রিয় বান্দা বলে উল্লেখ করে মীর নাছির উদ্দিন বলেন, কোরআন শিক্ষাদান সর্বশ্রেষ্ঠ পেশা। একমাত্র ধর্মীয় শিক্ষা ও অনুশাসন কঠোরভাবে পালনের মধ্য দিয়ে একজন সুনাগরিক হওয়া যায়।
আমাতুন নূর নূরানী মাদরাসা প্রতিষ্ঠায় তার স্ত্রী মরহুমা ডালিয়া নাজনীনের অবদান ও উত্সাহ এবং প্রেরণার কথা উল্লেখ করে মীর নাছির বলেন, বাকি জীবনে আমি হাটহাজারীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ ধরনের ইসলামি প্রতিষ্ঠান, বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিষ্ঠানসহ যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।
অনুষ্ঠানে ২০ জন হেফজ কোরআন সমাপ্তকারীদের দস্তারবন্দি ও সনদ প্রদান করা হয়। অন্যদের মধ্যে বক্ততা করেন বাবুনগর মাদরাসার প্রধান পরিচালক মাওলানা মহিবুল্লা বাবুনগরী, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. সিদ্দিক আহম্মদ চৌধুরী, ড. হাসান মোহাম্মদ, ড. জাফর উল্লাহ তালুকদার, ড. প্রফেসর আল ফোরকান, আবদুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নাজিমউদ্দিন, সাজ্জাদুল করিম, মাওলানা নোমান, মাওলানা শেখ আহম্মদ, মাওলানা জাহেদুল্লাহ, মাওলানা আবু নাছের, কস্ফারী আবদুল মালেক, মাওলানা ইব্রাহিম, মাওলানা মীর ইদ্রিছ, রাজনীতিবিদ সোলায়মান মঞ্জু, এমএ সবুর, জাকির হোসেন, এসএম নাজিমউদ্দিন, মো. আলম, অ্যাডভোকেট মাসুদুল আলম, আবুবক্কর সিদ্দিক বাবু, আবু সৈয়দ, রোজোয়ান নূর সিদ্দিক উজ্জ্বল, ছাত্রনেতা সালাউদ্দিন, প্রধান শিক্ষক সেলিম উদ্দিন রেজা, হাফেজ আরিফ উদ্দিন প্রমুখ।