কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে আপনি দেখবেন না মিলাদ পড়াতে ।কারণ তাঁরা জানে যে মিলাদ পড়ানো বিদআত ।
আর আলিয়া বাদে সমস্ত মাদ্রাসাকে কওমী ভাববেন ।মাজারপন্থীদেরও মাদ্রাসা আছে ।এই সমস্ত মাদ্রাসাগুলোতেই মিলাদ পড়ানো শিখানো হয় ।মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুরগী খাওয়া আলেম বানানো শিখানো হয় ।এই মাদ্রাসা ও আলেম গ্রামের দিকে বেশী দেখা যায় ।তাই এদেরকে আর কওমী মাদ্রাসাকে গুলিয়ে ফেলবেন না ।
এই কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা হাকিমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহ) এর ছাত্র ।যাকে নবাব সলিমুল্লাহ ডেকেছিল বাংলাদেশে এসে কিছু ওয়াজ নছিহত করার জন্য ।তাঁকে আনার জন্য নবাব সলিমুল্লাহ তার শালাকে পাঠায় ।পথিমধ্যে শালা আশরাফী আলী থানভী (রহঃ) কে বলেছিল যে সলিমুল্লাহ সাহেবতো আপনাকে ডেকেছে ।উনিতো আপনাকে এবার একেবারে মালামাল করে দিবে ।এই কথা শুনে তিনি বাংলাদেশে না এসে সাথে সাথে ভারতে ফিরে যান ।আর এই কথা বলে যান যে আমি কারো বাড়িতে মুরগী খাওয়া আলেম না ।
এই ঘটনা জানার পর সলিমুল্লাহ শালাকে বকাবকি করে ।এরপর স্বয়ং নিজে গিয়ে মাফ চায় এবং আবার আসতে বলে ।তখন আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) দুইটা শর্ত দেন আসার জন্য ।
(১) যাতায়াতের খরচ ব্যতীত আমাকে আর কোন অর্থ দিবেন না
(২) আমি যে ওয়াজ করব তা শুধু আপনার পরিবার না ,সর্বসাধারণের শোনার অধিকার থাকতে হবে ।
তো কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা এনারই উত্তরসূরী ।কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে মিলাদ পড়ানো মুরগী খাওয়া আলেম ভাববেন না ।
আর আলিয়া বাদে সমস্ত মাদ্রাসাকে কওমী ভাববেন ।মাজারপন্থীদেরও মাদ্রাসা আছে ।এই সমস্ত মাদ্রাসাগুলোতেই মিলাদ পড়ানো শিখানো হয় ।মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুরগী খাওয়া আলেম বানানো শিখানো হয় ।এই মাদ্রাসা ও আলেম গ্রামের দিকে বেশী দেখা যায় ।তাই এদেরকে আর কওমী মাদ্রাসাকে গুলিয়ে ফেলবেন না ।
এই কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা হাকিমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহ) এর ছাত্র ।যাকে নবাব সলিমুল্লাহ ডেকেছিল বাংলাদেশে এসে কিছু ওয়াজ নছিহত করার জন্য ।তাঁকে আনার জন্য নবাব সলিমুল্লাহ তার শালাকে পাঠায় ।পথিমধ্যে শালা আশরাফী আলী থানভী (রহঃ) কে বলেছিল যে সলিমুল্লাহ সাহেবতো আপনাকে ডেকেছে ।উনিতো আপনাকে এবার একেবারে মালামাল করে দিবে ।এই কথা শুনে তিনি বাংলাদেশে না এসে সাথে সাথে ভারতে ফিরে যান ।আর এই কথা বলে যান যে আমি কারো বাড়িতে মুরগী খাওয়া আলেম না ।
এই ঘটনা জানার পর সলিমুল্লাহ শালাকে বকাবকি করে ।এরপর স্বয়ং নিজে গিয়ে মাফ চায় এবং আবার আসতে বলে ।তখন আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) দুইটা শর্ত দেন আসার জন্য ।
(১) যাতায়াতের খরচ ব্যতীত আমাকে আর কোন অর্থ দিবেন না
(২) আমি যে ওয়াজ করব তা শুধু আপনার পরিবার না ,সর্বসাধারণের শোনার অধিকার থাকতে হবে ।
তো কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা এনারই উত্তরসূরী ।কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে মিলাদ পড়ানো মুরগী খাওয়া আলেম ভাববেন না ।