হেফাজত বিরোধিতার পরিনাম

*1-5 মে হেফাজতে ইসলামের গণ মিছিলে হামলাকারী এবং বাইতুল মোকার্ র মের কুরআন শরীফ এ আগুণ প্রজ্জলনকারী আওয়ামিলীগের দুই নেতা তারেক ও মিল্ক এরা দুইজন কিছু দিন পর টেন্ডার নিয়ে ঝগডায় লিপ্ত হয়ে তারেক হত্যা করেছে মিল্ক কে, আর তারেক কে হত্যা করেছে রেব্ ৷
*2  যে পুলিশ অফিসারের পরামর্শক্রমে রাতের অন্ধকারে সশস্ত্র বাহিনী শাপলা চত্বরে হেফাজতের নেতা কর্মীদের উপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছে, সেই পুুলিশ অফিসারের নাম মাহফুজুর রহমান ৷ তাকে তার মেয়ে ঐশি ঘুমের ঔষধ সেবন করিয়ে ঘুমের ঘরে জবাই করে আট টুকরা করে তাকে টয়লেটে ফেলে রাখে ৷

*3 আরেক পুলিশ অফিসার যার নেতৃত্বে হেফাজতের নেতা কর্মীদের উপর সর্ব প্রথম শাপলা চত্বরের কলেজের দিক থেকে হামলা করা হয়েছিল সেই পুলিশ অফিসার এক সপ্তাহ পর মিরপুর বাংলা কলেজের পাশে গার্মেন্টস্ এর চতুর্থ তলায় যুবলিগ সংগঠনের 11 জন নেতা সহ টেন্ডার বন্টন করতে গিয়ে সবাই বিদ্যুতের আগুণে জলে পুডে ছাই হয়ে গেছে ৷
4* -পল্টন মোড থেকে কাকরাইল পর্যন্ত কারেন্টের করাত দিয়ে গাছ কেটে দোষ দেওয়া হয়েছিল হেফাজতের নেতা কর্মীদের উপর ৷ অতচ গাছ কেটে ছিল খিলগাঁও থানার যুবলীগ সভাপতির নেতৃত্বে কতিপয় উশৃংখল যুবক ৷ কিছু দিন পর ঐ সভাপতির হাত পায়ের রগ কেটে দিয়েছে দুবৃওরা এবং এক সপ্তাহ পর সে হাসপাতালে চিকিংসাধীন অবস্তায় মারা যায় ৷
5* - কোন এক যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর থেকে 100 শত হোন্ডা আরোহী পল্টন মোড এসে হেফাজতের নেতা কর্মীদের উপর হামলা চালিয়ে ছিল ৷ সে সাবেক এক এমপির তৃতীয় পুএ ছিল ৷ পরবর্তিতে সে পার্শ্ববর্তি একটি মাদরাসায় গিয়ে হুমকি দিয়ে ছিল যে, আগামীকাল সূর্য উদয় হওয়ার পূর্বেই
মাদরাসা ছেডে বাডি চলে যাওয়ার জন্য ৷ অন্যথায় পরিনতি অনেক ভয়ানক হবে ৷
এ কথা বলে চলে যাওয়ার পর সে রাতেই 3:30 মিনিটে হার্ট এটাক করে সে মারা যায় ৷

6* -বরিশাল সিটি মেয়র, বরিশালের হেফাজতে ইসলামের সভাপতিকে প্রচারপএ বিতরণ করার কারনে মেরে আগাত করে ছিল ৷ কিছু দিন পর ঐ মেয়র মারাত্বক কেন্সারে আক্রান্ত হয়ে সিঙ্গাপুরের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্তায় মারা যায় ৷
এভাবে আল্লাহ পাক বেয়াদবদের শাস্তি দেন ৷
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••ক্রমশ
সংকলনে: মুহাম্মদ সুহাইল Copy Past