ইসলাম-বিদ্বেষী মার্কিন পাদ্রি টেরি জোনস চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে পবিত্র কোরআনের তিন হাজার কপি পোড়ানোর কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছেন। ফ্লোরিডার অধিবাসী এই পাদ্রি বলেছেন, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনায় নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ছিল তিন হাজার, তাই (তার ভাষায়) মুসলমান সন্ত্রাসীদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের একইসংখ্যক কপি মালবেরি অঞ্চলে পোড়ানো হবে।
টেরি জোনস আরও বলেছেন, কুরআন পোড়ানোর ফলে যে প্রতিবাদ ও সহিংসতা দেখা দেবে তা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন নই, কারণ, সহিংসতা সৃষ্টি করা আমার উদ্দেশ্য নয়, বরং সহিংসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা ও সেইসব লোকদের মোকাবেলা করাই আমার উদ্দেশ্য যারা আমাদের জীবনকে হুমকির মুখোমুখি করছেন।
এদিকে মালবেরি শহরের মেয়র জেমস এসপ্লাইন বলেছেন, এই শহরের অধিবাসীরা তাদের অঞ্চলে টেরি জোনসের প্রবেশ বা আগমনকে স্বাগত জানাবেন না, কারণ, এই লোকটি আমাদের জন্য মাথা-ব্যথা ছাড়া অন্যকিছু বয়ে আনবেন না।
ইসলামবিদ্বেষী মার্কিন কুলাঙ্গার পাদ্রি টেরি জোনস ২০১০ সালে আমেরিকার গান্সভিল শহরে নিজের গির্জায় পবিত্র কোরআনের একটি কপিতে আগুন দিয়েছিল। তার পূর্ব-ঘোষিত কোরআন পোড়ানোর কর্মসূচির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা প্রতিবাদ, ধিক্কার ও নিন্দা জানিয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, তত্কালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও আফগানিস্তানে নিযুক্ত তত্কালীন মার্কিন সেনাপ্রধান ডেডিভ পেট্রাউস টেরি জোনসের ওই কর্মসূচির বিরুদ্ধে ইরাক ও আফগানিস্তানসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে মার্কিন ও ইসরাইল বিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেও ইহুদিবাদীদের প্রতিপালিত এই মহাশয়তানের কর্মসূচি বন্ধ করার কোনো পদক্ষেপ নেননি।
টেরি জোনস আরও বলেছেন, কুরআন পোড়ানোর ফলে যে প্রতিবাদ ও সহিংসতা দেখা দেবে তা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন নই, কারণ, সহিংসতা সৃষ্টি করা আমার উদ্দেশ্য নয়, বরং সহিংসতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা ও সেইসব লোকদের মোকাবেলা করাই আমার উদ্দেশ্য যারা আমাদের জীবনকে হুমকির মুখোমুখি করছেন।
এদিকে মালবেরি শহরের মেয়র জেমস এসপ্লাইন বলেছেন, এই শহরের অধিবাসীরা তাদের অঞ্চলে টেরি জোনসের প্রবেশ বা আগমনকে স্বাগত জানাবেন না, কারণ, এই লোকটি আমাদের জন্য মাথা-ব্যথা ছাড়া অন্যকিছু বয়ে আনবেন না।
ইসলামবিদ্বেষী মার্কিন কুলাঙ্গার পাদ্রি টেরি জোনস ২০১০ সালে আমেরিকার গান্সভিল শহরে নিজের গির্জায় পবিত্র কোরআনের একটি কপিতে আগুন দিয়েছিল। তার পূর্ব-ঘোষিত কোরআন পোড়ানোর কর্মসূচির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা প্রতিবাদ, ধিক্কার ও নিন্দা জানিয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, তত্কালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও আফগানিস্তানে নিযুক্ত তত্কালীন মার্কিন সেনাপ্রধান ডেডিভ পেট্রাউস টেরি জোনসের ওই কর্মসূচির বিরুদ্ধে ইরাক ও আফগানিস্তানসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে মার্কিন ও ইসরাইল বিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেও ইহুদিবাদীদের প্রতিপালিত এই মহাশয়তানের কর্মসূচি বন্ধ করার কোনো পদক্ষেপ নেননি।