আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে হেফাজতে ইসলামের সাথে সমঝোতার জন্য নতুনভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে সরকারি মহল। ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে এই লক্ষ্যে নানামুখী তৎপরতা চলছে। আগের মতো এবারো এ ক্ষেত্রে হেফাজতের আমির আল্লামা শফীর সাথে সরকারের শীর্ষপর্যায়ের বৈঠকের চেষ্টা চলছে। এ ক্ষেত্রে হেফাজতের সাথে যুক্ত কিন্তু সরকারের সাথেও ঘনিষ্ঠ এমন দু-একজন বিশিষ্ট আলেমের কৌশলী চেষ্টা এখনো অব্যাহত আছে। সর্বশেষ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (ইফা) মহাপরিচালক (ডিজি) সামীম মোহাম্মদ আফজল এ লক্ষ্যে চট্টগ্রাম সফরে যান। তিনি আল্লামা শফীর সাথে সাক্ষাতের জোর চেষ্টা চালান। তবে আল্লামা শফী তাকে সাক্ষাৎ দেননি।
জানা গেছে, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদে একটি বৈঠককে উপলক্ষ করে হেফাজতে ইসলামের আমিরের সাথে সাক্ষাতের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম যান। আল্লামা শফীর কাছ থেকে সাক্ষাতের অনুমতি নেয়ার জন্য বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রামের বিভাগীয় প্রধান লুৎফুর রহমান সরকারকে হাটহাজারী পাঠান। কিন্তু আল্লামা শফী সময় দিতে রাজি হননি। বৃহস্পতিবার আবারো ইফার একটি প্রতিনিধিদল হাটহাজারীগিয়ে সময় নেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সর্বশেষ ইফা ডিজি নিজেই আল্লামা শফীর মোবাইল নম্বরে ফোন করেন। কিন্তু আল্লামা শফী তার সাথেকথা বলতে রাজি হননি।
আল্লামা শফীর একান্ত সচিব মাওলানা শফিউল আলমের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এর সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, হুজুর ব্যস্ত আছেন, উনাকে সময় দিতে পারেননি।
হেফাজত সূত্র জানিয়েছে, আল্লামা শফী ইফা ডিজির সাথে সাক্ষাৎ দিতে সরাসরি অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ৫ মিনিটের জন্যও তাকে সাক্ষাৎ দেবেন না। তিনি বলেন, যে ইফা ডিজি ইমামদের সামনে নাচের আয়োজন করতে পারেন তার সাথে কথা বলার প্রশ্নই আসে না। জানা গেছে, আগে আরেক বার কওমি মাদরাসা কমিশন গঠন নিয়েও ইফা ডিজি আল্লামা শফীর সাথে দেখা করতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
হেফাজতের সাথে সরকারের নতুন করে সমঝোতার চেষ্টার বিষয়টি হেফাজতের একাধিক নেতা স্বীকার করে এই প্রতিবেদককে বলেছেন, হেফাজতের ১৩ দফা বাস্তবায়ন,৫ মে ঘটনায় নিহতদের জন্য দুঃখ প্রকাশ, নিহতদের ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসা এবং সব মামলা প্রত্যাহার করাছাড়া সরকারের সাথে সমঝোতার প্রশ্নই আসে না। তারা বলেন, যারা এই আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন, রক্ত দিয়েছেন তাদের রক্তের সাথে শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম বেঈমানি করতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয়সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী গতকাল সন্ধ্যায় নয়া দিগন্তকে বলেন, হেফাজতের ১৩ দফা বাস্তবায়নের ঘোষণা ছাড়া সরকারের সাথে আলোচনার কোনো সুযোগ নেই. হেফাজতের আমির আগেই এ কথা বলে দিয়েছেন। সরকারি তরফে বিভিন্নভাবে হেফাজতের সাথে যোগাযোগ ও সমঝোতা চেষ্টার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী সংসদে আলেমদের রক্ত নিয়ে উপহাস করে বক্তব্য দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা শেখ সেলিম বলেছেন, শাপলা চত্বরে একজন মারা গেছে, এ কথা প্রমাণ করতে পারলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন সেখানে সরকারের সাথে সমঝোতা হয় কিভাবে? আল্লামা শফী সরকারের এসব বক্তব্যে ুব্ধ হয়েছেন জানিয়ে মাওলানা ইসলামাবাদী বলেন, যাদের লাশ হাসপাতাল থেকে আনা হয়েছে, যাদের দাফন করা হয়েছে এগুলোকী কেউ অস্বীকার করতে পারবে?
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ব্যাপারে হেফাজতের অবস্থান পরিষ্কার করে তিনি বলেন, যারা নাস্তিকদের সহযোগিতা করছে, যারা রাসূল সা:-এর দুশমনদের পক্ষে, যারা আলেমদের হত্যা করেছে, রক্ত ঝরিয়েছে, যারা মহানবীর অবমাননাকারী ব্লগারদের শাস্তি না দিয়ে জামিন দিয়েছে তাদেরকে আলেম-ওলামারা ভোট দিতে পারে না। যারা হেফাজতের ঈমানি আন্দোলনের পক্ষে আছে তাদেরকেই হেফাজতের নেতাকর্মী-সমর্থকেরা ভোট দিয়ে ব্যালট বিপ্লব ঘটাবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দেশের প্রধান চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোটের বিজয়ের হেফাজতে ইসলাম আবার নতুন করে আলোচনায় আসে। আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও একই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে বিভিন্ন মহল থেকে আভাস দেয়াহচ্ছে। তবে সরকার তথা ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীও গাজীপুরে হেফাজতের লোকজন তার পক্ষে কাজ করছে এমন বক্তব্য দিচ্ছেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি দেখা দিলেও হেফাজত নেতারা বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। এ ব্যাপারে হেফাজতের গাজীপুর জেলা সেক্রেটারি মাওলানা ফজলুর রহমান বলেছেন, হেফাজতে ইসলামের সব কর্মী-সমর্থক ১৮ দলীয় জোটের পক্ষেই কাজ করছে। তিনি নিজে প্রার্থী হয়েছিলেন উল্লেখ করে বলেন, আমি নিজেও ১৮ দলীয় জোটের প্রার্থীর পক্ষে প্রার্থিতাপ্রত্যাহার করে নিয়েছি।
বিভিন্ন সূত্র ও সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, হেফাজত ইস্যু নিয়ে সরকার মারাত্মক বেকায়দায় রয়েছে। সিটি নির্বাচন ছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচনে হেফাজতকে নিয়ে সরকারি মহলে আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে অনেক মনে করছেন। এরই অংশ হিসেবে এক দিনে ৫ মে শাপলা চত্বরে তেমন কিছু ঘটেনি এমন বক্তব্য জোরদার করা হচ্ছে, অন্য দিকে হেফাজতের সাথে সমঝোতার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও সমঝোতার এই চেষ্টা ঘটনার পর থেকেই চলছে। ৫ মে ঢাকা অবরোধের আগেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আল্লামা শফীর একটি বৈঠকের জন্য সরকারের তরফে চেষ্টা চালানো হয়েছিল।
৫ মের ঘটনার পর ঢাকার একজন বিশিষ্ট আলেম কয়েক দফায় আল্লামা শফীর সাথে হাটহাজারী গিয়ে সাক্ষাৎও করেন। অন্য কয়েকজন আলেম এবংপ্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও নানা তৎপতার চালান। সরকারের শীর্ষপর্যায়ে আল্লামা শফী বৈঠকে বসলে কিছু দাবি মানা হবে এমন আশ্বাসও দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া মামলা উঠিয়েনেয়া, নেতাকর্মীদের গ্রেফতার না করার প্রস্তাবও দেয়া হচ্ছে। এই তৎপরতার সাথে অতি সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ও যুক্ত হয়েছে বলে একটি সূত্রজানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের তৎপরতার অংশ হিসেবেই ইফা ডিজি সামীম মোহাম্মদ আফজল আল্লামা শফীর সাথে দেখা করার চেষ্টা চালানবলে মনে করা হচ্ছে।
জানা গেছে, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদে একটি বৈঠককে উপলক্ষ করে হেফাজতে ইসলামের আমিরের সাথে সাক্ষাতের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম যান। আল্লামা শফীর কাছ থেকে সাক্ষাতের অনুমতি নেয়ার জন্য বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রামের বিভাগীয় প্রধান লুৎফুর রহমান সরকারকে হাটহাজারী পাঠান। কিন্তু আল্লামা শফী সময় দিতে রাজি হননি। বৃহস্পতিবার আবারো ইফার একটি প্রতিনিধিদল হাটহাজারীগিয়ে সময় নেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সর্বশেষ ইফা ডিজি নিজেই আল্লামা শফীর মোবাইল নম্বরে ফোন করেন। কিন্তু আল্লামা শফী তার সাথেকথা বলতে রাজি হননি।
আল্লামা শফীর একান্ত সচিব মাওলানা শফিউল আলমের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এর সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, হুজুর ব্যস্ত আছেন, উনাকে সময় দিতে পারেননি।
হেফাজত সূত্র জানিয়েছে, আল্লামা শফী ইফা ডিজির সাথে সাক্ষাৎ দিতে সরাসরি অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ৫ মিনিটের জন্যও তাকে সাক্ষাৎ দেবেন না। তিনি বলেন, যে ইফা ডিজি ইমামদের সামনে নাচের আয়োজন করতে পারেন তার সাথে কথা বলার প্রশ্নই আসে না। জানা গেছে, আগে আরেক বার কওমি মাদরাসা কমিশন গঠন নিয়েও ইফা ডিজি আল্লামা শফীর সাথে দেখা করতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
হেফাজতের সাথে সরকারের নতুন করে সমঝোতার চেষ্টার বিষয়টি হেফাজতের একাধিক নেতা স্বীকার করে এই প্রতিবেদককে বলেছেন, হেফাজতের ১৩ দফা বাস্তবায়ন,৫ মে ঘটনায় নিহতদের জন্য দুঃখ প্রকাশ, নিহতদের ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসা এবং সব মামলা প্রত্যাহার করাছাড়া সরকারের সাথে সমঝোতার প্রশ্নই আসে না। তারা বলেন, যারা এই আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন, রক্ত দিয়েছেন তাদের রক্তের সাথে শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম বেঈমানি করতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয়সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী গতকাল সন্ধ্যায় নয়া দিগন্তকে বলেন, হেফাজতের ১৩ দফা বাস্তবায়নের ঘোষণা ছাড়া সরকারের সাথে আলোচনার কোনো সুযোগ নেই. হেফাজতের আমির আগেই এ কথা বলে দিয়েছেন। সরকারি তরফে বিভিন্নভাবে হেফাজতের সাথে যোগাযোগ ও সমঝোতা চেষ্টার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী সংসদে আলেমদের রক্ত নিয়ে উপহাস করে বক্তব্য দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা শেখ সেলিম বলেছেন, শাপলা চত্বরে একজন মারা গেছে, এ কথা প্রমাণ করতে পারলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন সেখানে সরকারের সাথে সমঝোতা হয় কিভাবে? আল্লামা শফী সরকারের এসব বক্তব্যে ুব্ধ হয়েছেন জানিয়ে মাওলানা ইসলামাবাদী বলেন, যাদের লাশ হাসপাতাল থেকে আনা হয়েছে, যাদের দাফন করা হয়েছে এগুলোকী কেউ অস্বীকার করতে পারবে?
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ব্যাপারে হেফাজতের অবস্থান পরিষ্কার করে তিনি বলেন, যারা নাস্তিকদের সহযোগিতা করছে, যারা রাসূল সা:-এর দুশমনদের পক্ষে, যারা আলেমদের হত্যা করেছে, রক্ত ঝরিয়েছে, যারা মহানবীর অবমাননাকারী ব্লগারদের শাস্তি না দিয়ে জামিন দিয়েছে তাদেরকে আলেম-ওলামারা ভোট দিতে পারে না। যারা হেফাজতের ঈমানি আন্দোলনের পক্ষে আছে তাদেরকেই হেফাজতের নেতাকর্মী-সমর্থকেরা ভোট দিয়ে ব্যালট বিপ্লব ঘটাবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দেশের প্রধান চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোটের বিজয়ের হেফাজতে ইসলাম আবার নতুন করে আলোচনায় আসে। আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও একই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে বিভিন্ন মহল থেকে আভাস দেয়াহচ্ছে। তবে সরকার তথা ১৪ দল সমর্থিত প্রার্থীও গাজীপুরে হেফাজতের লোকজন তার পক্ষে কাজ করছে এমন বক্তব্য দিচ্ছেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি দেখা দিলেও হেফাজত নেতারা বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন। এ ব্যাপারে হেফাজতের গাজীপুর জেলা সেক্রেটারি মাওলানা ফজলুর রহমান বলেছেন, হেফাজতে ইসলামের সব কর্মী-সমর্থক ১৮ দলীয় জোটের পক্ষেই কাজ করছে। তিনি নিজে প্রার্থী হয়েছিলেন উল্লেখ করে বলেন, আমি নিজেও ১৮ দলীয় জোটের প্রার্থীর পক্ষে প্রার্থিতাপ্রত্যাহার করে নিয়েছি।
বিভিন্ন সূত্র ও সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, হেফাজত ইস্যু নিয়ে সরকার মারাত্মক বেকায়দায় রয়েছে। সিটি নির্বাচন ছাড়া আগামী জাতীয় নির্বাচনে হেফাজতকে নিয়ে সরকারি মহলে আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে অনেক মনে করছেন। এরই অংশ হিসেবে এক দিনে ৫ মে শাপলা চত্বরে তেমন কিছু ঘটেনি এমন বক্তব্য জোরদার করা হচ্ছে, অন্য দিকে হেফাজতের সাথে সমঝোতার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও সমঝোতার এই চেষ্টা ঘটনার পর থেকেই চলছে। ৫ মে ঢাকা অবরোধের আগেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আল্লামা শফীর একটি বৈঠকের জন্য সরকারের তরফে চেষ্টা চালানো হয়েছিল।
৫ মের ঘটনার পর ঢাকার একজন বিশিষ্ট আলেম কয়েক দফায় আল্লামা শফীর সাথে হাটহাজারী গিয়ে সাক্ষাৎও করেন। অন্য কয়েকজন আলেম এবংপ্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও নানা তৎপতার চালান। সরকারের শীর্ষপর্যায়ে আল্লামা শফী বৈঠকে বসলে কিছু দাবি মানা হবে এমন আশ্বাসও দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া মামলা উঠিয়েনেয়া, নেতাকর্মীদের গ্রেফতার না করার প্রস্তাবও দেয়া হচ্ছে। এই তৎপরতার সাথে অতি সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ও যুক্ত হয়েছে বলে একটি সূত্রজানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের তৎপরতার অংশ হিসেবেই ইফা ডিজি সামীম মোহাম্মদ আফজল আল্লামা শফীর সাথে দেখা করার চেষ্টা চালানবলে মনে করা হচ্ছে।